মঙ্গলবার, জুন ১৭, ২০২৫
Google search engine
Homeসংবাদওসমানী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে শততম কক্লিয়ার ইমপ্লান্ট সার্জারী সম্পন্ন

ওসমানী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে শততম কক্লিয়ার ইমপ্লান্ট সার্জারী সম্পন্ন

আধুনিক ডেস্ক:
সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১০০ তম কক্লিয়ার ইমপ্লান্ট সার্জারী সম্পন্ন হয়েছে।

বুধবার (৫মার্চ) মুনতাহা নামের ৩ বছরের জন্মবধির শিশুর কানে ইমপ্লান্ট টি সফল ভাবে প্রতিস্থাপন করেন নাক-কান-গলা ও হেড-নেক সার্জারী বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ডা. নূরুল হুদা নাঈম।

সার্জারী টিমে অনান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ডা. মোঃ জহিরুল ইসলাম, ডা. তারিকুল ইসলাম আনন্দ, ডা. টিএম ইমরান আহমদ, ডা. মোঃ এনামুল ইসলাম, ডা. মোঃ ময়নুল ইসলাম, ডা. ওসমান, ডা. অনিক।

এনেস্থেসিওলজিস্ট হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন ডা. সায়্যেদা রাহিমা আক্তার রুমী। অডিওলজিস্ট রুবাইয়্যা রহমান। সিনিয়র স্টাফ নার্স সুপ্তা চক্রবর্তী।

উল্লেখ্য গত ২৫মে ২০২২ তারিখে ১ম কক্লিয়ার ইমপ্লান্ট সার্জারী করা হয়েছিল। কক্লিয়ার ইমপ্লান্ট সিওমেকহা প্রকল্প পরিচালক ডা. নূরুল হুদা নাঈম তাঁর অনুভূতি জানাতে গিয়ে প্রথমেই আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করেন এবং বলেন একটা জন্মবধির শিশু কথা বলতে পারেনা-এই চিকিৎসার মাধ্যমে সে কথা শুনতে পারবে এবং কথা বলতেও পারবে। এ প্রক্রিয়ার সাথে আমি জড়িত ছিলাম এই অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়। সবচেয়ে ভালো লাগছে বাচ্চার মা সন্তানের মূখে মা ডাক শুনবেন,বাবা শুনবেন বাবা ডাক। যাদের বাচ্চা কথা বলতে পারে না তারাই বেশী অনুভব করতে পারবেন এই কষ্ট। সুতরাং মা-বাবার আনন্দ আমাকে আবেগাপ্লুত করে।
উল্লেখ্য জন্মবধির অথবা মারাত্মক বধীরদের জন্য কানে শোনার এই কক্লিয়ার ইমপ্লান্ট অপারেশন ওসমানীতে চালু রয়েছে।আপনাদের পরিচিতদের মধ্যে ও কেউ এমন জন্মবধীর বয়স ৫ বছরের নিচে হলে যোগাযোগ করতে পারেন।

প্রাসঙ্গিক সংবাদ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -
Google search engine

জনপ্রিয়

Recent Comments