আধুনিক ডেস্কঃ
বিএনপিকে দেশের সবচেয়ে বড় উগ্রবাদী দল বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘ দেশে উগ্রবাদের জন্ম বিএনপির হাত ধরে। সরকার আত্মশক্তিতে বলিয়ান।’ শনিবার ( ১৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিস্থ আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ওবায়দুল কাদের এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ বেফাস কথা বলে না, বিএনপিই বলে। বেপরোয়া গাড়ির চালকের মতো বেপরোয়া রাজনীতির চালক মির্জা ফখরুল। রাজনীতিতে বিএনপি দুর্ঘটনা ঘটাতে চায়। অতীতে তাদের এই ইতিহাস আছে। এই দুর্ঘটনার পুনরাবৃত্তি তারা বারে বারে ঘটাতে চায়। এছাড়া রাজনীতিতে টিকে থাকার তাদের আর কোন রসদ নেই।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বাংলাদেশের রাজনীতিতে যাদের হাতে রক্তের দাগ, যারা এদেশে হত্যা ষড়যন্ত্রের রাজনীতি শুরু করেছিল, মানব সভ্যতার ইতিহাসে সবচেয়ে কলঙ্কিত হত্যাকাণ্ড ৭৫ এর ১৫ ই আগস্ট, যার মাস্টারমাইন্ড ছিল খন্দকার মোস্তাকের সঙ্গে জেনারেল জিয়াউর রহমান। অবাক লাগে নিজেরাই যেসব অভিযোগে অভিযুক্ত, তাদের উপর আরোপিত অভিযোগ নতুন করে আরোপ করতে চায় আওয়ামী লীগের উপর।
সেতুমন্ত্রী বলেন, ৩ নভেম্বর জেলহত্যা, একুশে আগস্ট ২০০৪ সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশের উপর সন্ত্রাসী হামলায় ২৩ জনের প্রাণ ঝরে গেছে। এসব হত্যাকাণ্ড বিএনপির আমলে সংঘটিত করেছিল। এরপর মির্জা ফখরুল হঠাৎ এক বিবৃতিতে কোথা থেকে পেলেন যে- আওয়ামী লীগ নাকি হত্যা ষড়যন্ত্রের রাজনীতি শুরু করেছে? উদোর পিন্ডি বুদোর ঘাড়ে চাপাচ্ছেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপি নিজেরাই নিজেদের নেতাকে হত্যা করে আওয়ামী লীগের উপর দায় চাপিয়েছিল। একুশে আগস্ট জজ মিয়া নাটক সাজিয়েছিল তারা। এমন নাটক তারা বারে বারে সাজিয়েছে প্রকৃত ঘটনা আড়াল করার জন্য। নিজেদের কৃতকর্মের দায় অপরের উপর চাপাতে তাদের অপকর্ম এখনো অব্যাহত আছে। জেল থেকে বের হয়ে মির্জা ফখরুল যা বলছেন, তাই এসব নাটকেরই প্রতিধ্বনি।
বিএনপির ঘুরে দাঁড়ানো প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপি কোথায় ঘুরে দাঁড়াবে, সেটা আমাদের জানা নেই। এ কথা আগেও শুনেছি। কোন বছর ঘুরে দাঁড়াবে? আন্দোলনের যে চৌকস কথার ফুলঝুরি অনেক শুনেছি। সে কথা বারে বারে বলতে গিয়ে বিএনপি নেতারা জনগণের কাছে নিজেদেরকেই খাটো করছেন। দেশে আন্দোলনের কোন বস্তুগত ইস্যু নেই। তারা গায়ে পড়ে ইস্যু খুঁজে বেড়ায়। জনগণ জেনে শুনে শেখ হাসিনাকে ভোট দিয়েছে। বাস্তবে হতাশা-নিরাশা থেকে নিজেদের আত্মতুষ্টির জন্য ও নেতাকর্মীদের চাঙ্গা করতে দলটির নেতারা এসব বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন- আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, সুজিত রায় নন্দী ও দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়াসহ কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ ও মহানগর আওয়ামী লীগের নেতারা।
সরকার আত্মশক্তিতে বলিয়ান : ওবায়দুল কাদের
বিএনপিকে দেশের সবচেয়ে বড় উগ্রবাদী দল বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘ দেশে উগ্রবাদের জন্ম বিএনপির হাত ধরে। সরকার আত্মশক্তিতে বলিয়ান।’ শনিবার ( ১৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিস্থ আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ওবায়দুল কাদের এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ বেফাস কথা বলে না, বিএনপিই বলে। বেপরোয়া গাড়ির চালকের মতো বেপরোয়া রাজনীতির চালক মির্জা ফখরুল। রাজনীতিতে বিএনপি দুর্ঘটনা ঘটাতে চায়। অতীতে তাদের এই ইতিহাস আছে। এই দুর্ঘটনার পুনরাবৃত্তি তারা বারে বারে ঘটাতে চায়। এছাড়া রাজনীতিতে টিকে থাকার তাদের আর কোন রসদ নেই।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বাংলাদেশের রাজনীতিতে যাদের হাতে রক্তের দাগ, যারা এদেশে হত্যা ষড়যন্ত্রের রাজনীতি শুরু করেছিল, মানব সভ্যতার ইতিহাসে সবচেয়ে কলঙ্কিত হত্যাকাণ্ড ৭৫ এর ১৫ ই আগস্ট, যার মাস্টারমাইন্ড ছিল খন্দকার মোস্তাকের সঙ্গে জেনারেল জিয়াউর রহমান। অবাক লাগে নিজেরাই যেসব অভিযোগে অভিযুক্ত, তাদের উপর আরোপিত অভিযোগ নতুন করে আরোপ করতে চায় আওয়ামী লীগের উপর।
সেতুমন্ত্রী বলেন, ৩ নভেম্বর জেলহত্যা, একুশে আগস্ট ২০০৪ সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশের উপর সন্ত্রাসী হামলায় ২৩ জনের প্রাণ ঝরে গেছে। এসব হত্যাকাণ্ড বিএনপির আমলে সংঘটিত করেছিল। এরপর মির্জা ফখরুল হঠাৎ এক বিবৃতিতে কোথা থেকে পেলেন যে- আওয়ামী লীগ নাকি হত্যা ষড়যন্ত্রের রাজনীতি শুরু করেছে? উদোর পিন্ডি বুদোর ঘাড়ে চাপাচ্ছেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপি নিজেরাই নিজেদের নেতাকে হত্যা করে আওয়ামী লীগের উপর দায় চাপিয়েছিল। একুশে আগস্ট জজ মিয়া নাটক সাজিয়েছিল তারা। এমন নাটক তারা বারে বারে সাজিয়েছে প্রকৃত ঘটনা আড়াল করার জন্য। নিজেদের কৃতকর্মের দায় অপরের উপর চাপাতে তাদের অপকর্ম এখনো অব্যাহত আছে। জেল থেকে বের হয়ে মির্জা ফখরুল যা বলছেন, তাই এসব নাটকেরই প্রতিধ্বনি।
বিএনপির ঘুরে দাঁড়ানো প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপি কোথায় ঘুরে দাঁড়াবে, সেটা আমাদের জানা নেই। এ কথা আগেও শুনেছি। কোন বছর ঘুরে দাঁড়াবে? আন্দোলনের যে চৌকস কথার ফুলঝুরি অনেক শুনেছি। সে কথা বারে বারে বলতে গিয়ে বিএনপি নেতারা জনগণের কাছে নিজেদেরকেই খাটো করছেন। দেশে আন্দোলনের কোন বস্তুগত ইস্যু নেই। তারা গায়ে পড়ে ইস্যু খুঁজে বেড়ায়। জনগণ জেনে শুনে শেখ হাসিনাকে ভোট দিয়েছে। বাস্তবে হতাশা-নিরাশা থেকে নিজেদের আত্মতুষ্টির জন্য ও নেতাকর্মীদের চাঙ্গা করতে দলটির নেতারা এসব বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন- আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, সুজিত রায় নন্দী ও দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়াসহ কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ ও মহানগর আওয়ামী লীগের নেতারা।